অনলাইন আইয়ের সেরা মাধ্যাম গুলো || Top online income Source.
অনলাইন আইয়ের সেরা মাধ্যাম গুলো || Top online income Source. |
বর্তমানে কমবেশি সবাই অবগত আছেন যে অনলাইনে আয় করার অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে এবং এই সমস্ত মাধ্যম অবলম্বন করে অনেক ব্লগার এবং ফ্রিল্যান্স অনলাইন থেকে হাজার হাজার ডলার নিত্যদিন ইনকাম করছেন।
সারা বিশ্বের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক লোক আছেন যারা অনলাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। অনেকে রয়েছেন যারা অনলাইন হতে অতিরিক্ত সময় কাজ করে অতিরিক্ত ইনকাম করছেন ।
অনেকে আছেন যারা তাদের চাকরি এবং ব্যবসার ফাকে বাকি সময়টাতে কাজে লাগিয়ে অনলাইন হতে ভালো পরিমাণে ইনকাম করছেন। যা আপনার জন্য হতে পারে আয় এর একটি অতিরিক্ত মাধ্যম।
আজ আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো 2021 এ অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে সহজ এবং জনপ্রিয় মাধ্যম গুলো সম্পর্কে যার মাধ্যমে 2021 এ খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
অনলাইনে আয় এর সেরা মাধ্যম গুলো হলোঃ
গুগল এডসেন্স থেকে আয়ঃ
গুগল এডসেন্স হলো গুগলের একটি এড নেটওয়ার্ক। এটি 2003 সালের 18 জুলাই রিলিজ হয়েছে। বর্তমানে দু মিলিয়নেরও বেশি গুগল অ্যাডসেন্স পাবলিশার রয়েছে। এবং প্রতিমাসে এডসেন্সগুগোল পাবলিশারদের কে 10 বিলিয়ন ডলারেরও বেশি পেমেন্ট করছে।
নিশ্চিই বুঝতে পারছেন গুগল এডসেন্স এর পরিধি কতটা বিস্তৃত। আপনি চাইলে আপনার কাজের ফাঁকে, আপনার ব্যবসার অবসর সময়ে, এবং আপনার অতিরিক্ত সময় কাজ করে গুগোল অ্যাডসেন্সকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন লক্ষ লক্ষ টাকা।
গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকা আবশ্যক যে ওয়েব সাইটে গুগল এডসেন্স এর এড ব্যবহার করে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। হতে পারে সেটি আপনার একটি ফ্রি ব্লগ।
আপনি চাইলেই গুগলের একটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে ব্লগস্পট সেখানে আপনি ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।
আপনার ওয়েব সাইটে নিয়মিত কনটেন্ট দিতে হবে নিয়মিত ভালো ভালো জিনিস পোস্ট করতে হবে যেটা ভিজিটররা দেখবে এবং আপনার বিজ্ঞাপন গুলো দেখবে এবং সেখান থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- Related Post:এসইওঃ কিভাবে ওয়েবসাইট ও ইউটিউব এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হয় এবং এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হয়।
অথবা আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল লাগবে, আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে সেখানে যদি অনেক পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি সেই ইউটিউব চ্যানেলে এডসেন্সের এড মনেটাইজ করে ইনকাম করতে পারবেন।
অথবা আপনার যদি একটি প্লে স্টোরে একাউন্ট থাকে এবং আপনি অ্যাপস ডেভলপার হন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি আপনার অ্যাপ এ গুগল এডসেন্স এর এড ব্যবহার করে অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং করে আয়ঃ
অনলাইনে আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম হল ব্লগিং। আপনি ব্লগিং করে বিভিন্ন মাধ্যমে কাজে লাগিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন, অ্যাড সেল, গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, নিজস্ব প্রোডাক্ট সেল, সার্ভিস সেল করা, এমনকি অনলাইনের মাধ্যমে কারোর প্রডাক্ট কে প্রমোশন করা, আপনার ব্লগের মাধ্যমে কারোর ব্যবসাকে মার্কেটিং করা ইত্যাদি হতে পারে ব্লগিং এর একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম।
- Related Post:কিভাবে ব্লগারে নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট বানাতে হয়
বর্তমান বিশ্বে অনেক ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ব্যবসায়ীরা যারা অনলাইনের মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট গুলোকে সেল করছে এবং তাদের ব্যবসাকে বর্ধিত করছে ব্লগের মাধ্যমে।
ইউটিউব হতে ইনকামঃ
একটি ইউটিউব চ্যানেল হতে পারে আপনার সারাজীবনের ইনকামের একটি উৎস। আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে সেখানে যদি অনেক পরিমানে ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিমাসে ইনকাম করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা।
- Related Post:ইউটিউব থেকে আয়ঃ কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন?
ইউটিউব থেকে ইনকাম করার মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স যেটি একটু আগে আলোচনা করেছি। এমনকি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে কোন কোম্পানিকে স্পন্সর করেও আপনি তাদের থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।
এমনকি আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে কারোর প্রডাক্ট কে প্রমোশন করেও ইনকাম করতে পারেন।
আপনার চ্যানেলটি যদি পপুলার হয় তাহলে কোন প্রোডাক্ট রিভিউ করে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টঃ
বর্তমান বিশ্বে এন্ড্রয়েড এর কথা শুনেনি এমন মনে হয় একটা লোকেও পাওয়া যাবে না। বুঝতে পারছেন বর্তমান বিশ্বে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের পরিমাণ কত। আর এটাও জানেন যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ ইন্সটল করে সেখান থেকে তারা বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পাদন করতে পারে।
আপনি চাইলে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট শিখে সেই এ্যাপসগুলোকে প্লে স্টোরে আপলোড করে সেখানে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে এবং কি বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোশন এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন এমনকি আপনি পেইড অ্যাপস ডেভেলপ করে পেট মেম্বার এড করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়ঃ
বর্তমানে যুব সমাজ অনেকাংশেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর পিছনের ঝুঁকছে। কেননা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করাটা খুবই একটি সহজ মাধ্যম এমনকি আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে চাইলে সেখানে আপনার নিজস্ব কোন প্রোডাক্ট এর প্রয়োজন হবে না।
আপনি কোন একটি ভাল কোম্পানি থেকে যে কোন প্রোডাক্ট আপনার ব্লগের মাধ্যমে প্রমোশন করে অথবা ফেসবুক টুইটার এমনকি বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়া ইউজ করে বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি এফিলিয়েট প্রোডাক্ট সেল করলে আপনার মাল ডেলিভারি দেওয়ার কোন ঝামেলা থাকবেনা সেটা সম্পূর্ণই প্রোডাক্ট এর মালিকের উপর বর্তাবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে, আমাজন, ইবে, আলিবাবা, এরকম হাজারো ওয়েব সাইট রয়েছে যেখানে আপনাকে তাদের কোন মাল ডেলিভারি দিতে হবে না আপনার দায়িত্ব হবে শুধুমাত্র তাদের মাল গুলোকে প্রমোশন করে বিক্রি করে দেয়া।
যখনই আপনার লিংক থেকে একটি প্রোডাক্ট সেল হবে তখন সে প্রডাক্ট কে সেই কোম্পানির মালিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবে আপনি মাঝখান থেকে কমিশন পাবেন।
ই কমার্স ব্যবসাঃ
বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ই-কমার্স ব্যবসা রয়েছে। এবং তারা খুব ভালো পরিমাণে আয় করছে। ই কমার্স হলো অনলাইনে টাকা ইনকাম করার এমন একটি পন্থা যেখানে আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকবে এবং আপনার অনেকগুলো প্রোডাক্ট থাকবে।
যেগুলো আপনি অনলাইন সোসিয়াল মিডিয়া এবং আপনার ব্লগের মাধ্যমে ভিজিটর দের কাছে এবং গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেবেন। এবং গ্রাহক বা কাস্টমাররা আপনার ওয়েবসাইট হতে সেই পণ্যের অর্ডার দিবে এবং সে পণ্য আপনাকে পৌঁছাতে হবে তাদের নির্ধারিত স্থানে।
এইভাবে প্রোডাক্ট বিক্রি করা কি ই-কমার্স ব্যবসা বলে। বর্তমানে সবকিছু অনলাইন হয়ে যাওয়ায় ই-কমার্স ব্যবসার ভবিষ্যত খুব ভালো। আপনি চাইলে ভালোভাবে প্লান করে একটি ই কমার্স ব্যবসা করতে পারেন।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রয়ঃ
ডিজিটাল প্রোডাক্ট হলো যে প্রোডাক্টগুলো ফিজিক্যাল কোন ক্যাডার নেই। আপনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে অথবা একটি ইউটিউব চ্যানেল করে অনলাইন প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। সেটা হতে পারে ডোমেইন-হোষ্টিং, ব্লগার থিম, ওয়ার্ডপ্রেস থিম, ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন, অনলাইনে এই ধরনের হাজারো প্রোডাক্ট রয়েছে যেগুলো সেল করে আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন।
অনলাইন ক্লাসঃ
আপনি কোন একটি বিষয়ে খুব ভাল পারদর্শী । হতে পারে সেটা ছবি আঁকা, সুন্দর হাতের লেখা, ইংরেজি শিক্ষক, গণিত শিক্ষক, সোসিয়াল মিডিয়ায় স্পেশালিস্ট, একটি ভালো ইউটিউবার অথবা ওয়েব ডেভলপার, অথবা ভালো একজন ফ্রিল্যান্সার।
আপনি যে কাজে ইস্পেশাল হোন না কেন বা পারদর্শী হন না কেন আপনি সেই কাজটাকে অনলাইনের মাধ্যমে কাস্টমারদের কাছে অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে পৌঁছে দিতে পারেন। এবং এর জন্য নির্ধারণ করে দিতে পারেন। এজন্য আপনার একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন হতে পারে। অথবা আপনি ফেসবুক বা ইউটিউব কাজে লাগিয়ে আপনার এই কাজটিকে প্রচার প্রসার করতে পারেন।
বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা অনলাইনে শিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অনলাইনে খুঁজলে দেখা যায় কি পরিমানে সার্চ হয় যে, আমি কিভাবে দ্রুত ইংরেজি শিখ , ছবি আঁকার নিয়ম, হাতের লেখা সুন্দর করার নিয়ম, ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক ক্যাটাগরি রয়েছে।
যার মধ্য থেকে আপনার পছন্দমত যেকোন একটি সাবজেক্ট ঠিক করে সেদিকে সাজিয়ে গুজিয়ে ক্লাস আকারে আপনার ওয়েবসাইটে দিয়ে অডিয়েন্স তৈরি করতে পারবেন।
অথবা ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে, ফেসবুকে পাবলিশ করে বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দিয়ে আপনার শিক্ষার্থী জোগাড় করতে পারেন। এটা বর্তমানে হতে পারে খুব ভালো একটি অনলাইনে আয়ের মাধ্যম।
ফ্রিল্যান্সিংঃ
বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক যুবক রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করছেন। এবং তারা তাদের ফ্রীলান্সিং কে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। অনলাইনে প্রবেশ করলে দেখা যায় অনেক ছেলেমেয়ে রয়েছে যারা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুকে যাচ্ছে।
2021 সালে ফ্রীলান্সিং হতে পারে আপনার অতিরিক্ত আয়ের একটি উৎস। ফ্রীলান্সিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যে কোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে। সেটা হতে পারে ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ইমেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভলপার।
এরকম হাজারো কাজ রয়েছে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে upwork.com, freelancer.com, fiber.com এরকম হাজারো ওয়েবসাইট রয়েছে এর যে কোন একটি ওয়েব সাইটে আপনি অ্যাকাউন্ট করে ফেলেছেন শুরু করতে পারেন।
সুতরাং আপনি কোন বিষয়ে ভালো লিখতে পারলে আপনি অবশ্যই ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সিপিএ মার্কেটিংঃ
আপনি সিপিএ মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে বর্তমানে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক যুবকরা রয়েছে যারা সিপিএ মার্কেটিং করে ঘরে বসেই ইনকাম করছেন।
এমনকি CPA মার্কেটিং থেকে অনেক যুবক যারা নিজের পেশা হিসেবে কে বেছে নিয়েছেন। 2021 সালে CPA মার্কেটিং হতে পারে আপনার একটি অনলাইন এর অন্যতম উৎস।
অনেকেই হয়ত জানেনই না, এসইও (SEO) জানা থাকলে কত উপায়ে সেটাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে উপার্জন সম্ভব। SEO করে কত টাকা আয় করা যায় তার কোনো নির্দিষ্ট হিসাব নেই। তবে ভাল SEO Expert মাসে ২০-৪০ হাজার থেকে ১০লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
আপনার বিজনেসটা যদি অনলাইন বেসেস হই তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিজে অথবা কোন SEO এক্সপাটের মাধ্যমে আপনার বিজনেসটাকে প্রমোট করতেই হবে। অন্যথাই আপনি কোনভাবেই লাভবান হবেন না।
SEO দিয়ে বর্তমানে ভল কাজ করা যায়। যেকোনো কাজ ভাল করে করলে সবাই পছন্দ করে।একই ভাবে seo তে যারা কাজ করায় তাদের পছন্দ মত কাজ হলে আর বড় কাজ করানোর জন্য অপার দিবে। তাই এ কাজ পছন্দমত করার চেষ্টা করতে হবে।
আমরা কোন কিছুর প্রয়োজন হলে যেমন Google মামার কাছে যাই, ঠিক তেমনি পশ্চিমারাও Google মামা অথবা অন্য যে সব সার্চ ইঙ্গিন আছে ওদের কাছে ধরা দেই। সার্চ করে কোন পণের দরকার হলে ইন্টারনেট থেকে খুজে বের করে নেই।
আপনি যদি বেশি টাকা আয় করতে চান তাহলে সবকিছু ভাল করে শিখতে হবে।SEO হচ্ছে এমন একটা কাজ যেটি না জানলে বা পুরুটা না শিখলে আপনি সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার সম্ভাবনা বেশি।
তার কারন হল আপনি একটি কাজ জানেন (যেমন কিওয়ার্ড রিসার্চ) তো আপনাকে আপনাকে কিওয়ার্ড রিসার্চ কারার কথা বলা হল সাথে অডিট করার জন্য যে কাজ দিয়েছে সে বলল এখন আপনি অডিট জানেন না তো কাজ করবেন কিভাবে।তাই SEO যতটা সহজ মনে হয় ততটা শিখার আগে বুঝা যায় না।
শেষ কথা:
আপনার মূল্যবান সময়কে নষ্ট না করে যেকোনো একটি কাজ কে বেছে নিয়ে আজও কাজ শুরু করে দিন আশা করি অবশেষে সফল হতে পারবেন। অনেকে বলেন অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় না এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা।
আপনি যদি জানেন কিভাবে ইনকাম করতে হয় তাহলে অবশ্যই আপনি অনলাইন থেকেও খুব ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সময়টা মূল্যবান সময়ের অপচয় না করে অবশ্যই যেকোনো একটি কাজ কে বেছে নিন এবং শুরু করে দিন অনলাইন হতে ইনকাম করা।
আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।